উত্তর কলকাতার অভিজাত এলাকায় একটি বাড়ি।
বাড়ির কর্তা রতনবাবু সরকারী অফিসার। গৃহবধুর নাম রত্না। বয়স পয়ত্রিশ। ভারী
সুন্দর চেহারাটি। লম্বা, ফর্সা, সুগঠিতা, মুখ জোড়া লাবন্য, একটা নিষ্পাপ
সরলতার ছোঁয়া। ছোট্ট পরিবার – স্বামী, স্ত্রী আর তাদের দুই ছেলেমেয়ে।
ছেলেমেয়েরা ছোট। মেয়ে পড়ে ক্লাস সিক্সে, ছেলে ওয়ানে।
বাড়ির রান্না রত্না নিজেই করে, অন্য
সবকিছু করবার জন্য একটি ছেলে আছে, তার নাম পল্টু, বয়স হবে ১৮। ঘর ঝাঁড়পোছ,
কাপড় কাচা, বাসন মাজা, টুকিটাকি দরকারে এটা সেটা দোকান থেকে এনে দেওয়া – এ
সব কিছুই ও করে। ওদের বাড়ির সার্ভেন্ট কোয়ার্টারে পল্টু থাকে। রত্না ওকে
কাজের লোকের মতন ভাবেই না, বাড়ির ছেলের মতন করেই রাখে। খুব ভালোবাসে পল্টুর
মিষ্টি সরল স্বভাবটার জন্য।
পল্টু থাকায় রত্নার খুব সুবিধা। রান্না
করবার সময়তে হাতে হাতে জিনিস এগিয়ে দেয়, তরকারী কুটে দেয়। কাজকর্ম হয়ে
গেলে পল্টুর সাথে গল্প করে সময়টা সুন্দর কাটে রত্নার। কখনো একা লাগেনা।
পল্টুর ও ভীষণ ভালো লাগে রত্নাকে। ‘মাসী তুমি’ বলেই সম্বোধন করে। এত সুন্দর
ব্যবহার, এত স্নেহ ও কোথায় পাবে ? পল্টু ঠিকই করে ফেলেছে যে এ বাড়ি ছেড়ে ও
অন্য কথাও কাজ করবেনা।
পল্টুর তখন যা বয়স, সে সময়তে নারীশরীর
নিয়ে আগ্রহ, কৌতুহল – এ সব থাকাটাই স্বাভাবিক। সারাদিনের কাজ সেরে দুপুরে
বা রাত্তিরে যখন শুতে আসত, তখন গ্রামের পুকুর পাড়ের দৃশ্যগুলি ওর মনে পড়ত।
অল্প বয়সী মেয়েরা, বউরা পুকুরে চান করে পাড়ে দাঁড়িয়ে কাপড় ছাড়ত আর ও লুকিয়ে
লুকিয়ে দেখত। এসব ভাবতে ভাবতে ওর মধ্যে উত্তেজনার জোয়ার চলে আসতো।
কিছুদিন যাবার পর গ্রামের স্মৃতিগুলি আসতে
আসতে আবছা হয়ে আসতে লাগলো। এক আধ সময়তে অবচেতন মনেই ও রত্নাকে এই ভাবে
দ্যাখার কথা ভাবতো। ভাবলেই লজ্জা, উত্তেজনায় ওর কান মাথা গরম হয়ে উঠত। ছি,
ছি – যার বাড়িতে ও থাকে, খায়, যিনি ওর ভরণ পোষণের ভার নিয়েছেন, তাকে নিয়ে
এহেন অবৈধ ইচ্ছা ওর না আসাই উচিত।
নিজের সংযম বজায় রেখে কুচিন্তা থেকে
নিরস্ত হত, কিন্তু অবচেতন মনকে তো বাঁধনে বাঁধা যায়না। জানিনা, ঈশ্বর
পল্টুর অবচেতন বাসনা জানতে পেরেছিলেন কিনা। যে ঘটনাটি এখন লিখতে চলেছি,
সেটি পল্টু কাজে লাগবার প্রায় বছর খানেক পরে ঘটেছিল।
রত্না বাড়ির কাজকর্ম সেরে একটু বেলাবেলি
বেরিয়েছে। ব্যাঙ্ক এ যাবে, আরো কি কি জানি কাজ আছে। দিনটা বেশ মেঘলা ছিল,
মাঝে মাঝে দমকা হাওয়া বইছিল। কোনো রিক্সা না পেয়ে, আর আকাশ অন্ধকার করে
আসছে দেখে রত্না তাড়াতাড়ি পা বাড়িয়েছিল, কিন্তু শেষরক্ষা করতে পারেনি।
বাড়ির কাছাকাছি আসতেই ঝম ঝম করে বৃষ্টি নামল। ছাতা খুলবার আগেই বৃষ্টির
তোড় ওকে ভিজিয়ে দিল, আর ওরকম দমকা হাওয়ায় ছাতায় কি হবে? যখন বাড়ি ঢুকলো,
তখন আপাদমস্তক চুপচুপে ভিজে। গা, মাথা, হাতের ছাতা – সব কিছু থেকে জল
গড়াচ্ছে।
পল্টু দেখেই বলল “এ কি মাসী ? তুমি একদম ভিজে গেছো যে -”
রত্না হাসলো – “ভিজেছি মানে, একেবারে চান করে এসেছি বল। অবস্থা দ্যাখ।”
রত্না হাসলো – “ভিজেছি মানে, একেবারে চান করে এসেছি বল। অবস্থা দ্যাখ।”
পল্টু তাকালো। গায়ের সাথে শাড়ি, ব্লাউস সব
ভিজে লেপটে রয়েছে। ভিজে যাওয়া ব্লাউস আর ব্রার আড়ালে রত্নার সুগঠিত
মাইদুটো নিজেদের উপস্থিতি সগর্বে ঘোষণা করছে। পল্টু একটু লজ্জা পেলো
সোজাসুজি তাকাতে। চোখ সরিয়ে মাথা নিচু করে ফেলল। রত্না ছাতাটা পল্টুর হাতে
দিয়ে এগিয়ে বাড়ির ভিতরে এগিয়ে গেল। সাহস করে এবার ও রত্নাকে পিছন থেকে
দেখল। রত্নার নিতম্বের সাথে শাড়ি, সায়া সব সেঁটে আছে। নিতম্বের জোড়াটুকুও
বোঝা যাচ্ছিল ভিজে শাড়ি, শায়ার নিচে। পল্টু আচমকা ওর শরীরে একটা গভীর
উত্তাপ অনুভব করল। রত্না ঘরে ঢুকে গেল আর পল্টু বারান্দায় এসে ভিজে ছাতাটা
মেলে দিল।
– “বারান্দা থেকে আমার তোয়ালেটা একটু নিয়ে
আয় না।” রত্না ঘরের থেকেই হাঁক পাড়লো। পল্টু তোয়ালেটা এনে দিয়ে নিজের কাজে
গেল। রত্না আগে মাথা, মুখ শুকনো করে মুছে নিলো। শাড়িটা এখনি খুলতে হবে,
কিন্তু লক্ষ্য করল জানলার পর্দা টানা নেই।
– “আরে, কোথায় গেলি? জানলার পর্দাগুলি একটু টেনে দে।”
– “আরে, কোথায় গেলি? জানলার পর্দাগুলি একটু টেনে দে।”
পল্টু আবার রত্নার শোয়ার ঘরে এলো।
পর্দাগুলি টানার মধ্যেই রত্না ওর ভিজে শাড়িটা গা থেকে খুলে মাটিতে ফেলল।
পল্টু ঘরে আছে, কিন্তু এতে রত্নার ভ্রুক্ষেপ নেই বিন্দুমাত্র। শায়া ও
ব্লাউস পরা অবস্থায় রত্নাকে আগেও এক দুবার পল্টু দেখেছে, কিন্তু ভিজে গায়ে
ওকে দেখে পল্টুর যৌন অনুভূতিগুলি জেগে উঠছিল। ও চেষ্টা করছিল না তাকাতে।
রত্না পল্টুকে বর্ণনা দিচ্ছিল কখন, কোথায় বৃষ্টিটা নামল, এইসব।
রত্না পল্টুকে বর্ণনা দিচ্ছিল কখন, কোথায় বৃষ্টিটা নামল, এইসব।
-“তুমি কোথাও দাঁড়িয়ে গেলে না কেন মাসী ?”
-“দাঁড়িয়েছিলাম একটা শেডের নীচে, বৃষ্টিটা একটু থামতেই আবার বেরিয়েছিাম, তখন হঠাৎ ঝমাঝম বৃষ্টি শুরু হল একেবারে । আর ছাতাতে কোনো কাজ হয়না এরকম বৃষ্টিতে।”
পল্টু লক্ষ্য করল ওর সাথে কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে ব্লাউসের বোতামগুলি খুলছে রত্না ওর দিকে পিছন ফিরে । চোখের সামনে এমনটা দেখে পল্টু ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেল । পল্টু চোখ সরিয়ে নিতে নিতেও কথার ফাঁকে তাকাচ্ছিল রত্নার দিকে। ভিজে ব্লাউসটা এমনভাবে হাতের সাথে সেঁটে গিয়েছিল যে হাত থেকে খুলতে রত্নাকে বেশ বেগ পেতে হল। শেষমেষ ভিজে ব্লাউসটা খুলে মাটিতে ফেলে দিল।
-“দাঁড়িয়েছিলাম একটা শেডের নীচে, বৃষ্টিটা একটু থামতেই আবার বেরিয়েছিাম, তখন হঠাৎ ঝমাঝম বৃষ্টি শুরু হল একেবারে । আর ছাতাতে কোনো কাজ হয়না এরকম বৃষ্টিতে।”
পল্টু লক্ষ্য করল ওর সাথে কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে ব্লাউসের বোতামগুলি খুলছে রত্না ওর দিকে পিছন ফিরে । চোখের সামনে এমনটা দেখে পল্টু ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেল । পল্টু চোখ সরিয়ে নিতে নিতেও কথার ফাঁকে তাকাচ্ছিল রত্নার দিকে। ভিজে ব্লাউসটা এমনভাবে হাতের সাথে সেঁটে গিয়েছিল যে হাত থেকে খুলতে রত্নাকে বেশ বেগ পেতে হল। শেষমেষ ভিজে ব্লাউসটা খুলে মাটিতে ফেলে দিল।
এই প্রথম পল্টু রত্নাকে শায়া আর ব্রা পরা
অবস্থায় দেখল। মাসী কি ব্রা’ও খুলবে নাকি? পল্টুর মনের মধ্যে এই প্রশ্নটা
ঘুরপাক খেতে খেতে ওর যৌন উত্তেজনা প্রবলভাবে ওকে বিদ্ধ করল। ওর সারা শরীরে
ঝড় বইতে আরম্ভ করল যখন রত্না সত্যিই হাত দুটো পিঠের দিকে নিয়ে এলো।
অবিশ্বাস্য!!! রত্না ব্রা’র হুকটা খোলার চেষ্টা করল আর পল্টুর শরীরে তখন
আগুন জ্বলছে, হাতুড়ি পিটিয়ে চলেছে বুকের মধ্যে কেউ যেন- ভয়ে নাকি নারী
দেহের নগ্ন সৌন্দর্যের হাতছানিতে? অবস্য পল্টুর তো আর বয়স হয়নি সেটা
উপলব্ধি করার মতন ।
হুক খুলে কাঁধ থেকে স্ট্র্যাপটা নামিয়ে
নিলো রত্না। মাটিতে ফেলবার আগে সদ্য খুলে নেওয়া ব্রা স্তনবৃন্তের উপরে চেপে
রেখে রত্না তোয়ালেটা আর একবার নিলো। বুকে তোয়ালে জড়িয়ে নিয়ে ব্রা টা
মাটিতে ফেলে দিল।
পল্টুর সাথে কথা বলতে বলতে রত্না বাঁ পাশ
ফিরে গা মুছছিল। বগল, পিঠ, গা মোছার সময়ে বারবার স্তনের ওপর থেকে তোয়ালে
সরে যাচ্ছিলো। পল্টু সাহস করে এক আধবার তাকাতে গিয়ে লজ্জায়, বিস্ময়ে, নিজের
ভিতরকার উত্তাপ উত্তেজনার চরমে দেখতে পেয়েছে ফর্সা পরিপুষ্ট মাইয়ের
মধ্যমণিতে বাদামী রঙের বৃত্ত, যার শিখরে মুকুটের মতন শোভা পাচ্ছে ফুলের
কুঁড়ির চেয়েও সুন্দর মাইয়ের বোঁটা। মালিকের স্ত্রীয়ের দুর্মূল্য সম্পদ
উপভোগ করার অধিকার একমাত্র মালিকের।
সে সামান্য ভৃত্য, তার সে অধিকার নেই, তাই
চোখ সরিয়ে নিতে হচ্ছিলো বারবার। কিন্তু এ সৌন্দর্য সত্যিই স্বর্গীয়,
নিষ্পাপ ফুলের, ঈশ্বরের প্রদত্ত, দু চোখ ভরে দেখার মতন সৌন্দর্য। তাই চোখ
সরিয়েও বারবার ইচ্ছা হচ্ছিল রত্নার সাথে কথা বলবার ফাঁকে এক এক ঝলক তাকাতে।
রত্না একটু পিছনে ফিরলো। হঠাত কেন জানি
পল্টুর মনে হল রত্না কি এবার শায়া খুলবে? যাঃ, সেটা কি করে সম্ভব? পল্টু এ
কথা ভাবতে ভাবতেই রত্না বুকের ওপর থেকে তোয়ালেটা সরিয়ে নিয়ে কোমরে জড়াল। ওর
মনে হল রত্নার আঙ্গুলগুলি শায়ার দড়ির উপরে। পল্টু শিউরে উঠলো। ও যা ভাবছিল
তাই ঘটতে চলেছে? কথার ফাঁকে রত্না সত্যিই শায়ার গিঁট খুলে নিলো। ভিজে শায়া
সহজে নামল না। তোয়ালের নিচে হাত ঢুকিয়ে রত্না নামিয়ে নিলো ওর পরনের শেষ
বসনটুকু। নিতম্ব আর পা পেরিয়ে পায়ের কাছে পরে গেল কালো রঙের একটা ভিজে দলা
হয়ে। পল্টুর শরীর দিয়ে আগুন বেরোচ্ছে। ওর যৌনাঙ্গ যাবতীয় বিধি নিষেধ
উপেক্ষা করে নিজের ঔদ্ধত্য প্রকাশ করছে ওর পরনের পাজামার ভিতর দিয়ে।
কথা বলতে বলতে শরীরের নিম্নাঙ্গ মুছে
চলেছে রত্না। কখনো পাশ ফিরে, কখনো বা পিছন ফিরে। সাহস করে বারবার ওর দিকে
তাকিয়েই কথা বলছিল পল্টু। দৃষ্টি আদান প্রদানও হয়েছে, স্বাভাবিক ভাবেই
রত্না করে গেছে নিজের কাজটুকু । ভগবানের আশীর্বাদ পাওয়া উন্মুক্ত পুষ্ট
মাইদুটো, নিতম্ব, অনাবৃত উরু, ঘন কালো জঙ্গলের আড়ালে তার সবচেয়ে গোপনীয়
নারীজাতির প্রতীক – কোনো কিছুই বাদ থাকেনি পল্টুর দৃষ্টিতে। মালিকের
স্ত্রীর রূপ ও সৌন্দর্য পরিপূর্ণভাবে উপভোগ করেছে । ওর চিন্তা ভাবনা,
নীতিবোধ সব কিছুকে এলোমেলো করে দিচ্ছে উত্তেজনার প্রবল ঝড়।
গা মুছে বিনা সংকোচে ন্যাংটো গায়ে ওর হাতে
তোয়ালেটা এগিয়ে দিয়েছে রত্না -“মেলে দিয়ে আয়।” পল্টু অপেক্ষা করতে পারেনি।
আজ্ঞাবাহী হয়ে তোয়ালে হাতে দৌড়ে চলে গিয়েছিল বারান্দায়।
তারপর কি হল পরের পর্বে …..